
”যে কোন সুস্থ ও বিকাশশীল সমাজ তৈরীর প্রাথমিক কারিগর সেই সমাজের মেয়েরা। তাই মেয়েদের সুস্থ থাকা এবং সুস্থ রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আগামী ভবিষ্যৎ-এর কারণে। বিশেষত উন্নয়নশীল দেশগুলিতে মহিলাদের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নুন্যতম স্বাস্থ্য সেবা পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে উঠেছে। তাই ক্ষুদ্র পরিসরে সু-স্বাস্থ্যের ধারনা নিয়ে VILLAGE SHEBA HEALT HAND DEVOLOPMENT FOUNDATION সাধারণ গ্রামীণ মেয়েদের পাশে থাকার প্রয়াস ”।

মাসিক কি?
প্রতি মাসে একটি মেয়ের জরায়ু থেকে যোনিপথে রক্ত নিঃস্বরণ হওয়াকে সহজ বাংলা ভাষায় মাসিক বা পিরিউড বলে। মাসিক বা ঋতুস্রাব প্রজনন চক্রের সবচেয়ে প্রাকৃতিক এবং অপরিহার্য অংশগুলোর একটি। এর মাধ্যমেই একজন মেয়ের জন্মদানের স্বাভাবিকতা প্রকাশ পায়। এটি মানব সৃষ্টির প্রাকৃতিক একমাত্র উপসর্গ হলেও আমাদের সমাজে এতোটা কুসংস্কারে আচ্ছাদিত যে, এর অতিপ্র্যোজনীয় বিষয়গুলো ও একে অপরের সাথে শেয়ার করতে সংকোচ বোধ করে। যার ফলে তারা শুরু থেকেই এ বিষয়ে অজ্ঞতা নিয়ে জীবন অতিক্রম করে। এর ফলশ্রুতিতে দিন দিন তারা নিজেদের অজান্তেই মাহামারি জরায়ু ক্যান্সার, জরায়ু টিউমার, এমনকি বন্ধ্যাত্বের দিকে ধাবিত করে। তাই এর থেকে পরিত্রাণের প্রথম উপায় হলো সচেতনতা তৈরি করা। আর সেই লক্ষে সারাদেশ ব্যাপি চলছে প্রান্তিক নারী জনগোষ্টিকে একযোগে আমাদের প্রশিক্ষিত সাস্থ্য আপাদের মাধ্যমে ডোর টু ডোর হাইজেনিক ভাবে সচেতন করে তোলা। পাশাপাশি পৌছে দিচ্ছে অতি সল্প সময়ে এবং সাশ্রয়ী মূল্যে, হাতের মুঠোয় স্বাস্থ্যসম্মত ও প্রয়োজনীয় সেবা সামগ্রী। এই মাসিকের সচেতনতার জন্য বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে প্রতি বছরের ২৮ মে আন্তর্জাতিক মাসিক দিবস। আর সেই কাজটিই প্রতিদিন করে চলেছে দেশব্যাপী village Sheba Health And Development Foundetion ।
পিড়িয়ড কালিন সময় কিকি প্রস্তুতি নিতে হবে:
পিড়িয়ড কালিন সময় মেয়েদের খুবই গুরুত্বপুর্ন সময়। এ সময় তাদের হাজেনিক পরিবেশ অত্যন্ত জরুরী। কিন্তু দেখা যায় এ সময়ে তাদের অজ্ঞতা এবং অবহেলার কারণে আমাদের দেশের মহিলারা নিজের অজান্তেই নিজেকে জরায়ু ক্যান্সার, জরায়ু টিউমার এমন জীবন নাশক মহামারি রোগের সংক্রামণ সহ বন্ধাত্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তাই এ সময়ের প্রথম প্রস্তুতি হচ্ছে নিজেকে হাইজেনিক বা স্বাস্থ্যকর ভাবে সচেতন থাকা এবং সেইভাবে নিজেকে পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশের মধ্যে রাখা। আর সেই লক্ষে স্বাস্থ্যকর সেবা দানে আমরা আছি সর্বক্ষণ আপনার কাছে।


পিরিউড কালিন সময়টা নিজেকে কেমন ভাবে রাখবেন:
এ সময়ে নিজেকে সর্বোচ্চ পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কারণ আপনার এই পরিচ্ছন্নতাই আপনাকে উপহার দিবে একটি সুন্দর ভবিষৎ। এ সময় পরিষ্কার পানি ব্যাহার করা সহ সবসময় সাবান ব্যাবহার করতে হবে। আর পিরিউডের রক্তের প্রাবাহের সময় হাইজেনিক জাতীয় ন্যাপকিন বা প্যাড নিয়ম মেনে ব্যাবহার করতে হবে। আর সেই লক্ষে আমরা আপনার হাতের কাছে সেবা পৌছে দিছি খুবই সাশ্রয়ী মূল্যে।
Our Sanitary Napkin
Our Sanitary Napkin;
মহাদেশগুলোর মধ্যে এশিয়া মহাদেশ অঞ্চলের বেশিরভাগ দেশের মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে, এদের মোট জনসংখ্যার বেশীরভাগই নারী । এই বৃহৎ নড়িগোষ্টি তাদের প্রিউডকালীন অবস্থ্যায় দারিদ্রতা এবং অজ্ঞতার কারণে হাইজিনিক পরিবেশের অভাবে বেশিরভাগ নারী প্রাণঘাতী ক্যান্সারের মতো রোগে আক্রান্ত সহ নারী বন্ধ্যাত্বতা ভুগছে। ন্যাশনাল হাইজিন সার্ভের তথ্যমতে বাংলাদেশের মাত্র ২৯ শতাংশ নারী স্যানিটারি ন্যাপকিন বা প্যাড ব্যাবহার করে। অর্থাৎ প্রায় ৭১ শতাংশ নারী এখনও স্যানিটারি প্যাড ব্যাবহার করে না। পিরিয়ডের সময় অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যাবহার করার কারণে সার্ভিক্যাল ইনফেকশন হয়ে থাকে যা ধিরে ধিরে প্রাণঘাতী ক্যান্সারে রুপ নেয়। এমত অবস্থ্যায় সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি প্রান্তিক দরিদ্র নারিদের কাছে সহজলভ্য করতে সারা দেশব্যাপী মাঠ পর্যায়ে নিরলস ভাবে একযোগে কাজ করে চলেছে VILLAGE SHEBA HEALTH AND DEVELOPMENT (VSHAD) FOUNDATION । আর তাই খুবই সাশ্রয়ী মূল্যে এবং অনলাইন অর্ডারের মাধ্যমে হাতের মঠোয় পৌছে দিচ্ছে শতভাগ অর্গানিক এবং হাইজিনিক সমৃদ্ধ্য সেনিটারি ন্যাপকিন মায়া।

Sanitary Napkin Service at a Glance
Our Service Team
“The best part is that .”
To Get Best
Social Services Connect with Village Sheba Health And Development Foundation
Our Customer Support Center
